পবিত্র মাহে রমজানে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় রংপুর চেম্বার ও রেস্তোঁরা মালিক সমিতি প্রত্যায়িত ২১ টি ইফতার বিক্রয় কেন্দ্র চালু হয়েছে। উদ্যোক্তারা এসব দোকানকে ‘স্বাস্থ্যসম্মত’ দাবি করে বলেছেন, কৃত্রিম রংহীন, সতেজ উপকরণে পরিস্কার ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি ইফতার সামগ্রী বিক্রি হবে এসব কেন্দ্র থেকে।
মঙ্গলবার, ৭ মে রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রির উদ্যোগে ও বাংলাদেশ রেস্তোঁরা মালিক সমিতির সহযোগিতায় বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
রংপুর চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোজতোবা হোসেন রিপনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন রংপুর চেম্বারের পরিচালক মো. জুলফিকার আজিজ খাঁন ভুট্টু ও বাংলাদেশ হোটেল রেস্তোঁরা মালিক সমিতি রংপুর জেলা শাখার সভাপতি মো. আব্দুল মজিদ খোকন।
দেখে নিন ইফতার সামগ্রী বিক্রয়কেন্দ্রগুলো :
মেডিকেল পূর্বগেটের মেসার্স সাফল্য হোটেল, ধাপ পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার মেসার্স নিউ স্টার হোটেল,
কাচারী বাজারের মেসার্স মৌবন হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা, মেসার্স সুপারস্টার হোটেল এন্ড রেস্তোঁরা ও মেসার্স মহুয়া বিরিয়ানি, মেডিকেল মোড়ের মেসার্স বৈশাখী হোটেল এন্ড রেস্তোঁরা, পারভেজ হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা, মেসার্স চাঁদনী হোটেলঅ্যান্ড রেস্তোঁরা ও মেসার্স কস্তুরী রেস্তোঁরা, মেডিকেল মেইন গেটের মেসার্স কারা ক্যান্টিন।
নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার মেসার্স খালেক হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা, সেন্ট্রাল রোডের মেসার্স ফাল্গুনি হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা ও মেসার্স কুটুমবাড়ী রেস্তোঁরা, কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল এলাকার মেসার্স বাঁধন হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা, প্রাইম মেডিকেল এলাকার মেসার্স শানু হোটেল এন্ড রেস্তোঁরা।
জাহাজ কোম্পানী মোড়ের মেসার্স রসগোল্লা, ফকির মোহাম্মদ রোড জুম্মাপাড়ার মেসার্স মিঠু হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা, মডার্ণ মোড়ের মেসার্স শাহীন হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা,
সাতমাথার মেসার্স ভাই ভাই হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা ও মেসার্স অহনা হোটেল এবং মাহিগঞ্জ বাজারের মেসার্স শাহী হোটেল অ্যান্ড রেস্তোঁরা।
এইচএ/রাতদিন