লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দরের ওপারে চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের দাবিতে প্রতীকী ধর্মঘট পালন হয়েছে।
এতে ব্যবসায়ী, পরিবহন মালিকসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। এসময় তারা দাবি পূরণে বিক্ষোভ করেন।
বুধবার, ৩০ জানুয়ারি সকাল আটটা থেকে ১১টা পর্যন্ত এ ধর্মঘট পালিত হয়।
ফলে ওই সময়ের জন্য ভারত-বাংলাদেশ এবং ভুটান-বাংলাদেশ বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার জেলার চ্যাংরাবান্ধার সামাজিক সংগঠন ‘সৃজন’ এ প্রতীকী ধর্মঘট পালন করে।
মেখলিগঞ্জ ব্লকের বিডিও সঞ্জীব ঘোষ ও শুল্ক দপ্তরের সুপারিনটেনডেন্ট কপিল পাইন এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরে ধর্মঘট তুলে নেওয়া হয়।
তবে সমস্যা সমাধানের দাবিতে লাগাতার আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছে সৃজন।
সৃজন বলছে, বর্তমানে চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দরের বেহাল অবস্থা। যানজট নিত্যদিনের সমস্যা। অবকাঠামোর অভাবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রভাব পড়ছে।
সংগঠনের সম্পাদক সুনির্মল গুহ বলেন, ‘প্রায় ৩০ বছর ধরে চ্যাংরাবান্ধা-বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চললেও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভারত সরকার উদ্যোগী হচ্ছে না’।
এইচএ/৩০.০১.১৯