১০, ২, ৬, ৪, ৭ ও ৬। পাওয়ার প্লে’র প্রথম ছয় ওভারে ভারতের রানের হিসেব এটা। খুব বেশি কিছু নেই। আর এই ক্ষতিটা আরেকটু বেশি দেখাচ্ছে ম্যাচের প্রথম ওভারেই ওপেনার রোহিত শর্মার আউটে।
শিখর ধাওয়ান ও রোহিত শর্মাকে দুজনেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ধুন্ধুমার ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত। সেই শর্মাকে ৯ রানে আউট এবং শিখর ধাওয়ানকে শুরুর ছয় ওভারে মাত্র ১০ রানে আটকে রাখতে পারাটা জানাচ্ছে দিল্লি ম্যাচের পাওয়ার প্লে’তে মোটেও ‘পাওয়ার’ দেখাতে পারেনি স্বাগতিকরা।
শুরুর এই ছয় ওভারে বাংলাদেশ তিনজন বোলার ব্যবহার করে। তিনজনই পেসার। প্রথম ওভারে দুই বাউন্ডারিতে ১০ রান খরচা করলেও শুরুর পাওয়ার প্লে’তে হাসিটা ধরে রাখলেন শফিউল ইসলামই। তিন ওভারে এই সময়ে তার বোলিং বিশ্লেষণ এমন ৩ ওভারে ২২ রানে ১ উইকেট। ডট বল ৮টি।
আল আমিন এবং মুস্তাফিজুর রহমানের শুরুর স্পেলও মন্দ হয়নি। পাওয়ার প্লে’র পর প্রথম ওভারেই লেগস্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের হাতে বল তুলে দেন মাহমুদউল্লাহ। তরুণ এই লেগস্পিনার তার প্রথম ওভারে সাফল্য পান। তুলে নিলেন কেএল রাহুলকে। ১৭ বলে ১৫ রান করে মাহমুদউল্লাহর হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন রাহুল।
ভারতের স্কোর তখন ৬.৩ ওভারে ৩৬ রানে ২ উইকেট। এই প্রথম কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশ বাঁহাতি স্পিনার ছাড়া খেলছে।
এন এ/রাতদিন