খুচরা পর্যায়ে আলুর প্রতিকেজি সর্বোচ্চ মূল্য ৩৫ টাকা নির্ধারণ হয়েছে। বুধবার, ২১ অক্টোবর থেকে এই মূল্য কার্যকর হবে ।
আজ মঙ্গলবার ২০ অক্টোবর, দুপুরে তৃণমূল পর্যায়ের আলু চাষি, পাইাকারি ও খুচরা বিক্রেতা, হিমাগার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে জরুরি বৈঠক করে কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি বিপনন অধিদপ্তর।
বৈঠকে প্রথমে আলুর কেজিপ্রতি মূল্য খুচরা পর্যায়ে ৩৩ টাকা এবং পাইকারি পর্যায়ে ২৬ টাকা প্রস্তাব করেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ। তবে বাজার কমিটি এতে ভেটো দিলে প্রস্তাবটি নাকচ হয়।
পরবর্তীতে খুচরা পর্যায়ে কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা, পাইকারি পর্যায়ে ৩০ টাকা এবং হিমাগারে ২৭ টাকা দাম প্রস্তাবিত হলে সেটি গৃহীত হয়।
এর আগে আলুর দাম প্রতি কেজি খুচরামূল্য ৩০ টাকা , পাইকারী পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৫ টাকা ও হিমাগারে ২৩ টাকা ছিল।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, এই দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে। তবে অনেকেই যেহুতু আগে থেকে বেশি মূল্যে আলু কিনে রেখেছেন তাই কোথাও কোথাও মূল্যে তারতম্য হতে পারে। ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
বৈঠকে চাষিরা ধানের মতো কৃষকদের কাছ থেকে সরকারকে আলু কিনে নেওয়ার আহবান জানান ।
সভায় কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপ – সচিব আলী আকবর , জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ – পরিচালক মাসুম আরেফিন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
এমএস/রাতদিন
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, এই দাম আগামীকাল থেকে কার্যকর হবে।