তৃতীয় দফায় রোববার, ২৪ মার্চ দেশের ১১৭ টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরমধ্যে রংপুর সদর ও মিঠাপুকুর উপজেলায়ও আছে। ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হচ্ছে রংপুর সদরে।
এদিকে নানা ঘটনার কারণে মিঠাপুকুরে বাড়তি নজর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে ইতোমধ্যে ৫ প্লাটুন বিজিবি এবং ৭ প্লাটুন র্যা ব ও ১৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে নির্বাচনের দিন পর্ন্ত সভা-সমাবেশের উপর ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। পরবর্তিতে মিঠাপুকুরের ইউএনওকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। শুরু থেকেই ওই উপজেলায় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুই প্রার্থীর মধ্যে উত্তেজনা চলছিল।
১৭ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মিঠাপুকুরে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪১৪ জন। আর মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১৪৮টি।
মিঠাপুকুরে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন আ.লীগের জাকির হোসেন ও স্বতন্ত্র হিসাবে আ.লীগের বিদ্রোহী অধ্যক্ষ মেজবাহুর রহমান মঞ্জুর।
এদিকে রংপুর সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন চার প্রার্থী। তাঁরা হলেন আ.লীগের নাছিমা জামান ববি ও আ.লীগের বিদ্রোহী ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন ( স্বতন্ত্র) এবং জাতীয় পার্টির ফারুক মিয়া ও জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী মাসুদ নবী মুন্না (স্বতন্ত্র)।
পাঁচ ইউনিয়নের রংপুর সদর উপজেলায় ৪৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপজেলায় মোট মোট ভোটর ১ লাখ ২০ হাজার ১৫৫ জন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরে কেউ কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করলে কোনো ভাবেই ছাড় পাবে না।’
এইচএ/রাতদিন