নতুন করে আরো ২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হতে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যানবেইসের কাছে সুস্পষ্ট মতামত প্রতিবেদন চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১৩ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ সূত্রের বরাতে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের খবরে এ তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে মোট ২৬টি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আবেদন বিবেচনা করে প্রতিবেদন চাওয়া হলো।
প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার কোলদিয়াড় মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার কেরামতপুর বাজার উচ্চ বিদ্যালয়, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার পীর বাদশা মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার ডিক্রি দোরতা উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মৌলভীবাজারের কুলাউরা উপজেলার পৌর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার বেগম সামসুদ্দিন তালুকদার ডিগ্রি কলেজ, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার চন্দনগাদী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নাটোরের বাগতিপাড়ার চক গোয়াশ বেগুনীয়া উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াখালী সদর উপজেলার সাইদুল হক উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার সতীশ চন্দ্র কারিগরি স্কুল অ্যান্ড বিএম কলেজ ও বগুড়া সোনাতলা উপজেলার আব্দুল মান্নান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ।
এ তালিকায় আরো রয়েছে- চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার পাথৈর উচ্চ বিদ্যালয়, ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ডি কে জি এস ইউনাইটেড কলেজ, কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার চৌব্বাস জাহানারা উচ্চ বিদ্যালয়, একই উপজেলার শশীদল গার্লস স্কুল, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, মাগুরা সদর উপজেলার বেঙ্গা বেরইল নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, রাজবাড়ীর পাংশার আইডিয়াল গার্লস কলেজ, একই উপজেলার জহরুন্নেসা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার কুলানন্দ উচ্চ বিদ্যালয়, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার চর কৈজুরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বাড়দী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় এবং কুমিল্লার আদর্শনগর উপজেলার বাজগড্ডা রাবেয়া মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
সূত্র জানায়, প্রতিষ্ঠানগুলোর এমপিওভুক্তি বিষয়ে আবেদন মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগে জমা হয়েছে। এতে, নীতিমালা শর্ত পূরণ করা ও কাগজপত্র বিবেচনায় এ প্রতিষ্ঠানগুলো এমপিওভুক্ত করার আবেদন জানানো হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে।
সূত্র আরো জানায়, আবেদনগুলো আমলে নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্পর্কে সুস্পষ্ট মতামতসহ প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে ব্যানবেইসের কাছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আবেদনের বিষয়ে যাচাই করে সুস্পষ্ট প্রতিবেদন চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। সূত্র: বাংলা