প্রথম শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান শাহজাহানের খাস কামরায় প্রবেশ করেন। আদালতের চেয়ারম্যান তার খাস কামরা থেকে এজলাসে ওঠেন। এ সময় ড. ইউনূস বিচারকের খাস কামরায় বসেছিলেন ।
দুপুর ১২টার দিকে ড. ইউনূস দ্বিতীয় শ্রম আদালতে আত্মসমর্পণ করতে যান। আদালতে গিয়ে তিনি পেছনের টেবিলে বসেন। হাস্যোজ্জ্বল মুখে সবার সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এসময় দ্বিতীয় শ্রম আদালতের বিচারক জাকিয়া পারভীন এজলাসে উঠেন ।
পেশকার ড. ইউনূসের পাঁচ মামলা শুনানির জন্য ডাকেন। এসময় ড. ইউনূসকে কাঠগড়ায় যেতে বলা হয়। তার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বসার জায়গায় দাঁড়াতে বললেও এজলাস থেকে আবারও বলা হয় কাঠগড়ায় দাঁড়াতে। ১২টা ৫ মিনিটে তিনি মলিন মুখে কাঠগড়ায় ওঠেন।
তখন তার আইনজীবীরা বলেন, ড. ইউনূস সম্মানিত ব্যক্তি। বয়সেও প্রবীণ। এসব বিবেচনায় তার জামিন মঞ্জুর করা হোক । আদালত তখন তার স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পাঁচ মামলার মধ্যে তিন মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। অপরদিকে একই আদালতে দায়ের করা আরও দুই মামলায় তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। ৫ নভেম্বর এই দুই মামলার দিন ধার্য থাকলেও বিদেশে প্রোগ্রাম থাকায় অগ্রিম জামিন আবেদন করেন ড. ইউনূস। এসকে/রাতদিন