কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (সিবিআইউ) থেকে রহিমা আক্তার খুশি (২০) নামে এক তরুণীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ১৯৯২ সালে তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
বার্তা সংস্থা এপি জানায়, কক্সবাজারের কুতুপালংয়ে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আশ্রয় শিবিরে তিনি ৩৪ হাজার রোহিঙ্গার সঙ্গে বৈধ শরণার্থী হিসেবে বসবাস করে আসছেন তিনি।
এপি-তে তরুণীকে নিয়ে একটি ভিডিও প্রচার হলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসেন তিনি।
কক্সবাজারের স্থানীয় বিভিন্ন পত্রিকা এবং সামাজিক মাধ্যমে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আইন অনুষদে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী রহিমা আক্তার খুশির জাতীয়তা ও নাগরিকত্ব নিয়ে অভিযোগ উত্থাপন করা হয়।
এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভার সিদ্ধান্তক্রমে খুশির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ যাচাই-বাছাই করার জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়।
তদন্ত কমিটির রিপোর্টের আলোকে, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল রহিমা আক্তার খুশিকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়।
শান্ত/রাতদিন